১. সূক্ষ্মকোণ (Acute angle) : এক সমকোণ 90° Degree অপেক্ষা ছোট কোণকে সূক্ষকোণ বলে।
২. সমকোণ (Right angle) : একটি সরল রেখার উপর অন্য একটি লম্ব টানলে এবং লম্বের দু’পাশে অবস্থিত ভূমি সংলগ্ন কোণ দুটি সমান হলে, প্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে। এক সমকোণ=90
৩. স্থূলকোণ (Obtuse angle) : এক সমকোণ অপেক্ষা বড় বিন্তু দুই সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে সথূলকোণ বলে।
৪. প্রবৃদ্ধকোণ (Reflex angle) : দুই সমকোণ অপেক্ষা বড় কিন্তু চার সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে প্রবদ্ধ কোণ বলে। অর্থাৎ 360 > x 180 হলে x একটি প্রবৃদ্ধ কোণ।

৫. সরলকোণ (Straight angle) : দু’টি সরল রেখাপরস্পর সম্পর্ণ বিপরীত দিকে গমন করলে রেখাটির দু’পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে সরলকোণ বলে। সরলকোণ দুই সমকোণের সমান বা 180° Degree

৬. বিপ্রতীপকোণ (Vertically Opposite angle ) : দু’টি সরল রেখা পরস্পর ছেদ করলে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয় এদের যেকোণ একটিকেতার বিপরীত কোণের বিপ্রতীপ কোণ বলে।
৭. সম্পূরককোণ (Supplementary angle ) : দু’টি কোণের সমষ্টি 180 বা দুইসমকোণ হলে একটিকে অপরটির সম্পূরক কোণ বলে।
৮. পূরককোণ (Complementary angle) : দু’টি কোণের সমষ্টি এক সমকোণ বা 90 হলেএকটিকেঅপরটির পূরক কোণ বলে।
৯. একাস্তরকোণ (Eleventh angle): দু’টি সমান্তরাল রেখাকে অপর একটি রেখা তির্যকভাবে ছেদ করলে ছেদক রেখার বিপরীত পাশে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে একান্তর কোণ বলে। একান্তর কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।
১০. অনুরূপকোণ: দু’টি সমান্তরাল সরল রেখাকে অপর একটি সরল রেখা ছেদ করলে ছেদকের একই পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তকে অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।

১১. সন্নিহিতকোণ: যদি দু’টি কোণের একটি সাধারণ বাহু থাকে তবে একটি কোণের অপর কোণের সন্নিহিত কোণ বলে।
১২. ত্রিভূজ (Triangle): তিনটি সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে ত্রিভূজ বলে।
১৩. সুক্ষ্মকোণীত্রিভূজ (Acute angle triangle ) : যে ত্রিভূজের তিনটি কোণই এক সমকোণ(90 0 ) এর ছোট তাকে সূক্ষ্মকোণী ত্রিভূজ বলে।
১৪. সুক্ষ্মকোণীত্রিভূজ (Obtuse angled triangle) : যে ত্রিভূজের একটি কোণ সথূলকোণ বা এক সমকোণ অপেক্ষা বড় তাকে সথূলকোণী ত্রিভূজ বলে। কোণ ত্রিভূজের একের অধিক সথূলকোণ থাকতে পারে না।
১৫. সমকোণী ত্রিভূজ (Right angled triangle) : যে ত্রিভূজের একটি কোণ সমকোণ তাকে সমকোণী ত্রিভূজ বলে। কোন ত্রিভূজে একটির অধিক সমকোণ থাকতে পারে না। সমকোণী ত্রিভূজের সমকোণের বিপরীত বাহুকে অতিভূজ এবং সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয়ের একটিকে ভূমি এবং অপরটিকে লম্ব বলা হয়।

১৬.লম্বকেন্দ্র (orthocente): লম্বকেন্দ্র ত্রিভুজের তিনটি শীর্ষ থেকে বিপরীত বাহুগুলির উপর তিনটি লম্ব সমবিন্দুগামী, এবং বিন্দুটির নাম লম্বকেন্দ্র(orthocenter)
১৭. পরিবৃত্ত: তিনটি শীর্ষবিন্দু যোগ করে যেমন একটিমাত্র ত্রিভুজ হয় তেমনি তিনটি বিন্দু (শীর্ষ)গামী বৃত্তও একটিই, এর নাম পরিবৃত্ত।
১৮. পরিকেন্দ্র: পরিবৃত্তের কেন্দ্র (যে বিন্দু ত্রিভুজের শীর্ষত্রয় থেকে সমদূরত্বে স্থিত)।
১৯. চতুর্ভুজ: চারটি রেখাংশ দিয়ে সীমাবদ্ধ সরলরৈখিক ক্ষেত্রের সীমারেখাকে চতুর্ভুজ বলে। বিকল্প সংজ্ঞা: চারটি রেখাংশ দিয়ে আবদ্ধ চিত্রকে চতুর্ভুজ বলে। চিত্রে কখগঘ একটি চতুর্ভুজ।
চতুর্ভুজের বৈশিষ্ট্যঃ চারটি বাহু, চারটি কোন, অন্তর্বর্তী চারটি কোনের সমষ্টি ৩৬০°।

২০. কর্ণঃ চতুর্ভুজের বিপরীত শীর্ষ বিন্দুগুলোর দিয়ে তৈরি রেখাংশকে কর্ণ বলে। চতুর্ভুজের কর্ণদ্বয়ের সমষ্টি তার পরিসীমার চেয়ে কম।
২২. সামান্তরিক: যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল এবং বিপরীত কোণগুলো সমান (কিন্তু কোণ গুলো সমকোন নয়) , তাকে সামান্তরিক বলে।
২৩. আয়ত: যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল এবং প্রতিটি কোণ সমকোণ, তাকে আয়ত বলে।
২৪. বর্গক্ষেত্র: বর্গক্ষেত্র বলতে ৪টি সমান বাহু বা ভূজ বিশিষ্ট বহুভূজ, তথা চতুর্ভূজকে বোঝায়, যার প্রত্যেকটি অন্তঃস্থ কোণ এক সমকোণ বা নব্বই ডিগ্রীর সমান।
২৫. রম্বসঃ রম্বস এক ধরনের সামান্তরিক যার সবগুলি বাহু সমান কিন্তু কোণ গুলো সমকোন নয়।

২৬. ট্রাপিজিয়ামঃ যে চতুর্ভুজ এর দুইটি বাহু সমান্তরাল কিন্তু অসমান।
২৭. বহুভুজ:  যদি বহুভুজের সবগুলি বাহু ও কোণ সমান হয়, তবে সেটিকে সুষম বহুভুজ বলে।
২৮. গোলকঃ দুইটি পরস্পর বিপরীত রশ্মি তাদের সাধারণ প্রান্ত বিন্দুতে যে কোণ উৎপন্ন করে, তাকে সরল কোণ বলে ।
২৯. প্রবৃদ্ধকোণ (Elongated angle)ঃ দুই সমকোণ থেকে বড় কিন্তু চার সমকোণ থেকে ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধকোণ বলে ।
৩০. সমান্তরাল রেখা (Parallel lines)ঃ একই সমতলে অবস্থিত দুটি সরল রেখা একে অপরকে ছেদ না করলে, তাদেরকে সমান্তরাল সরল রেখা বলে ।

৩১. ছেদকঃ যে সরলরেখা দুই বা ততোধিক সরলরেখাকে ছেদ করে, তাকে ছেদক বলে ।
৩২. অন্তঃকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের কোণত্রয়ের সমদ্বিখন্ডকগুলো সমবিন্দু ।ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের অন্তঃকেন্দ্র।
৩৩. পরিকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের বাহুত্রয়ের লম্বদ্বিখন্ডকত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের পরিকেন্দ্র।
৩৪. ভরকেন্দ্র (Center of gravity)ঃ ত্রিভুজের কোণ একটি শীর্ষবিন্দু এবং তার বিপরীত বাহুর মধ্যবিন্দুর সংযোজক সরলরেখাকে মধ্যমা বলে। ত্রিভুজের মধ্যমাত্রয় সমবিন্দু । ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের ভরকেন্দ্র।
৩৫. লম্ববিন্দুঃ ত্রিভুজের শীর্ষত্রয় হতে বিপরীত বাহুর উপর অঙ্কিত লম্বত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের লম্ববিন্দু।

৩৬. সর্বসমঃ দুইটি ক্ষেত্র সর্বসম হবে যদি একটি ক্ষেত্র অন্যটির সাথে সর্বতোভাবে মিলে যায় । সর্বসম বলতে আকার ও আকৃতি সমান বুঝায় ।
৩৭. বর্গঃ আয়তক্ষেত্রের দুটি সন্নিহিত বাহু সমান হলে তাকে বর্গ বলে ।
৩৮. স্পর্শক (Tangent)ঃ একটি বৃত্ত ও একটি সরলরেখার যদি একটি ও কেবল ছেদবিন্দু থাকে তবে রেখাটিকে বৃত্তটির একটি স্পর্শক বলা হয় ।
৩৯. সাধারণ স্পর্শক (Common tangent)ঃ একটি সরলরেখার যদি দুইটি বৃত্তের স্পর্শক হয়, তবে বৃত্ত দুইটির একটি সাধারণ স্পর্শক বলা হয় ।
৪০. আয়তিক ঘনবস্তুঃ তিন জোড়া সমান্তরাল আয়তাকার সমতল বা পৃষ্ট দ্বারা আবদ্ধ ঘনবস্তুকে আয়তিক ঘনবস্তু বলে ।

৪১. ঘনকঃ আয়তাকার ঘনবস্তুর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা সমান হলে, তাকে ঘনক বলে ।
৪২. কোণকঃ কোন সমকোণী ত্রিভুজে সমকোণ সংলগ্ন যে কোন একটি বাহুকে স্থির রেখে ঐ বাহুর চতুর্দিকে ত্রিভুজটিকে ঘুরালে যে ঘনবস্তু উৎপন্ন হয় তাকে সমবৃত্তভুমিক কোণক বলে।
৪৪. সিলিন্ডার বা বেলুনঃ একটি আয়তক্ষেত্রের যে কোন একটি বাহুকে স্থির রেখে ঐ বাহুর চতুর্দিকে আয়তক্ষেত্রটিকে ঘুরালে যে ঘনবস্তু উৎপন্ন হয় তাকে সমবৃত্তভুমিক বেলুন বলে ।
৪৫. বিপ্রতীপ কোণঃ কোন কোণের বাহুদ্বয়ের বিপরীত রশ্মি যে কোণ তৈরি করে, তা ঐ কোণের বিপ্রতীপ কোণ বলে ।

সূক্ষ্মকোণ,সমকোণ,স্থূলকোণ,সরলকোণ কাকে বলে ?
১. সূক্ষকোণ (Acute angle): এক সমকোণ অথবা ৯০ডিগ্রী অপেক্ষা ছোট কোণকে সূক্ষকোণ বলে।
২. সমকোণ (Right angle):  একটি সরল রেখার উপর অন্য একটি লম্ব টানলে এবং লম্বের দু’পাশে অবস্থিত ভূমি সংলগ্ন কোণ দুটি সমান হলে, প্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে। এক সমকোণ=৯০ডিগ্রী।
৩. স্থূলকোণ (Obtuse angle):  এক সমকোণ অপেক্ষা বড় বিন্তু দুই সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে সথূলকোণ বলে।
৪. সরলকোণ (Straight angle):  দু’টি সরল রেখাপরস্পর সম্পর্ণ বিপরীত দিকে গমন করলে রেখাটির দু’পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে সরলকোণ বলে। সরলকোণ দুই সমকোণের সমান বা ১৮০ ডিগ্রী

ত্রিভূজ কাকে বলে ?
১. ত্রিভূজ (Triangle): তিনটি সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে ত্রিভূজ বলে।
২. সুক্ষ্মকোণী ত্রিভূজ (Acute angle triangle ) : যে ত্রিভূজের তিনটি কোণই এক সমকোণ অথবা ৯০ ডিগ্রী এর ছোট তাকে সূক্ষ্মকোণী ত্রিভূজ বলে।
৩. স্থূলকোণী ত্রিভূজ (Obtuse angled triangle) : যে ত্রিভূজের একটি কোণ সথূলকোণ বা এক সমকোণ অপেক্ষা বড় তাকে সথূলকোণী ত্রিভূজ বলে। কোণ ত্রিভূজের একের অধিক স্থূলকোণ থাকতে পারে না।
৪. সমকোণী ত্রিভূজ (Right angled triangle) : যে ত্রিভূজের একটি কোণ সমকোণ তাকে সমকোণী ত্রিভূজ বলে। কোন ত্রিভূজে একটির অধিক সমকোণ থাকতে পারে না। সমকোণী ত্রিভূজের সমকোণের বিপরীত বাহুকে অতিভূজ এবং সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয়ের একটিকে ভূমি এবং অপরটিকে লম্ব বলা হয়।

জ্যামিতির বেসিক প্রশ্ন
01. একটি পঞ্চভুজের সমষ্টি কত?
Ans: ৬ সমকোণ
02. একটি সুষম ষড়ভুজের অন্ত:কোণগুলোর সমষ্টি কত ডিগ্রি?
Ans: ৭২০ ডিগ্রি
03. বৃত্তের ব্যাস তিনগুন বৃদ্ধি পেলে ক্ষেত্রফল কত গুণ বৃদ্ধি পায়?
Ans: ৯গুন
04. কোন ত্রিভুজের বাহুগুলোর লম্বদ্বিখন্ড যে বিন্দুতে ছেদ করে তাকে কী বলে?
Ans:  অন্ত:কেন্দ্র
05. স্পর্শবিন্দুগামী ব্যাসার্ধ এবং স্পর্শকের অন্তর্ভুক্ত কোণ কত ডিগ্রী?
Ans: ৯০ ডিগ্রী
06. তিন কোণ দেওয়া থাকলে যে সকল ত্রিভুজ আঁকা যায় তাদের কী বলে?
Ans:  সদৃশ ত্রিভুজ
07. ত্রিভুজের যে কোনো বাহুকে উভয়দিকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণদ্বয়ের সমষ্টি?
Ans:  দুই সমকোণ অপেক্ষা বৃহত্তম
08. কোন ত্রিভুজের একটি বাহু উভয় দিকে বর্ধিত করায় উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণগুলি সমান হলে , ত্রিভুজটি?
Ans:  সমদ্বিবাহু
09. ২৫৩ ডিগ্রি কোণকে কী কোণ বলে ?
Ans:  প্রবৃদ্ধ কোণ
10. একটি সরলরেখার সাথে আর একটি রেখাংশ মিলিত হয়ে যে দুটি সন্নিহিত কোণ উৎপন্ন হয় তাদের সমষ্টি কত ডিগ্রী?
Ans:  ১৮০ ডিগ্রি
11.' জ্যা ' শব্দের অর্থ কি?
Ans:  ভূমি
12. দুটি সন্নিহিত কোণের সমষ্টি দুই সমকোণ হলে একটিকে অপরটির কি বলে?
Ans: সম্পূরক কোণ
13.একটি সরলরেখার সাথে অপর একটি রেখাংশ মিলিত যে দুটি সন্নিহিত কোণ উৎপন্ন হয়, তাদের সমষ্টি হবে -
Ans:  দুই সমকোণ(১৮০°)
14. < A ও < B পরস্পর সম্পূরক কোণ ৷ < A=115° হলে < B=কত?
Ans:  65°
15. দুটি পূরক কোণের সমষ্টি কত?
Ans:  ৯০°
16. সম্পূরক কোণের মান কত?
Ans:  ১৮০°
17. কোন ত্রিভুজের তিনটি বাহুকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ তিনটির সমষ্টি
Ans:  ৩৬০ ডিগ্রী
18. সমকোণী ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় যথাক্রমে ৩, ৪ সেমি হলে, অতিভুজের মান কত?
Ans:  ৫ সে.মি
19. সামন্তরিকের বিপরীত কোণেরঅর্ন্তদ্বি খন্ডকদ্বয়
Ans:  পরস্পর সমান্তরাল
20. একটি বর্গক্ষেত্রের এক বাহু অপর একটি বর্গক্ষেত্রের পরিসীমার সমান হলে , বর্গক্ষেত্র দুটির কর্ণের অনুপাত কত?
Ans:  ৪:১
21. রম্বসের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে সমকোণে সমদ্বিকন্ডিত করলে তাদের অন্তর্ভুক্ত কোণ
Ans:  ৯০ ডিগ্রী
22. পূর্ণ বক্ররেখার দৈর্ঘ্য কে বলা হয়?
Ans:  পরিধি
23. বৃত্তের পরিধির সূত্র
Ans:  2πr
24. পরিধির যেকোন অংশকে বলা হয়
Ans:  চাপ
25. পরিধির যেকোন দুই বিন্দুর সংযোগ সরলরেখাকে বলা হয়
Ans:  জ্যা( বৃত্তের ব্যাস হচ্ছে বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা)
26. বৃত্তের কেন্দ্রগামী সকল জ্যা-ই
Ans:  ব্যাস
27. কেন্দ্র থেকে পরিধি পর্যন্ত দূরত্বকে বলা হয়
Ans:  ব্যাসার্ধ
28. একই সরলরেখায় অবস্থিত তিনটি বিন্দুর মধ্য দিয়ে কোন বৃত্ত আকা যায়না।
29. দুটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে ৩টি বৃত্ত আকা যায়।
30. একটি বৃত্তের যেকোন দুটি বিন্দুর সংযোজক রেখাকে জ্যা বলা হয়।
31. বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাতকে π বলে।
32. বৃত্তের কেন্দ্র থেকে কোন বিন্দুর দুরত্বকে ওই বৃত্তের ব্যাসার্ধ বলে।
33. বৃত্তের সমান সমান জ্যা কেন্দ্র থেকে সমদূরবর্তী।
34. বৃত্তের দুটি জ্যায়ের মধ্যে কেন্দ্রের নিকটতম জ্যাটি অপর জ্যা অপেক্ষা বড়।
35. বৃত্তের ব্যাসই বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা।
36. বৃত্তের যে কোন জ্যা এর লম্বদ্বিখণ্ডক কেন্দ্রগামী।
37. কোন বৃত্তের ৩টি সমান জ্যা একই বিন্দুতে ছেদ করলে ওই বিন্দুটি বৃত্তের কেন্দ্রে অবস্থিত হবে।
38. অর্ধবৃত্তস্থ কোন এক সমকোণ।
39. প্রশ্ন: বৃত্তের ব্যাস তিনগুন বৃদ্ধি পেলে ক্ষেত্রফল কত গুন বৃদ্ধি পায়?
Ans:  ৯গুন
40. প্রশ্ন: একটি পঞ্চভুজের সমষ্টি?
Ans:  ৬ সমকোণ
41. প্রশ্ন: স্পর্শবিন্দুগামী ব্যাসার্ধ এবং স্পর্শকের অন্তর্ভুক্ত কোণ কত?
Ans:  ৯০ ডিগ্রী
42. প্রশ্ন: একটি সুষম ষড়ভুজের অন্ত:কোণগুলোর সমষ্টি কত?
Ans:  ৭২০ ডিগ্রি
43. প্রশ্ন: কোন ত্রিভুজের বাহুগুলোর লম্বদ্বিখন্ড যে বিন্দুতে ছেদ করে তাকে কি বলে?
Ans:  অন্ত:কেন্দ্র
44. প্রশ্ন: ২৫৩ ডিগ্রি কোণকে কী কোণ বলে ?
Ans: প্রবৃদ্ধ কোণ
45. প্রশ্ন: তিন কোণ দেওয়া থাকলে যে সকল ত্রিভুজ আঁকা যায় তাদের কি বলে?
Ans:  সদৃশ ত্রিভুজ
46.একটি সরলরেখার সাথে আর একটি রেখাংশ মিলিত হয়ে যে দু,টি সন্নিহিত কোণ উৎপন্ন হয় তাদের সমষ্টি কত?
Ans:  ১৮০ ডিগ্রি
47. প্রশ্ন: ত্রিভুজের যে কোনো বাহুকে উভয়দিকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণদ্বয়ের সমষ্টি কত?
Ans:  দুই সমকোণ অপেক্ষা বৃহত্তম
48. প্রশ্ন: একটি পঞ্চভুজের সমষ্টি?
Ans:  ৬ সমকোণ
49. প্রশ্ন: একটি সুষম ষড়ভুজের অন্ত:কোণগুলোর সমষ্টি
Ans:  ৭২০ ডিগ্রি
50. প্রশ্ন: স্পর্শবিন্দুগামী ব্যাসার্ধ এবং স্পর্শকের অন্তর্ভুক্ত কোণ–
Ans:  ৯০ ডিগ্রী
51. প্রশ্ন: দুটি পূরক কোণের সমষ্টি কত?
Ans: ৯০°
52. প্রশ্ন: জ্যা’ শব্দের অর্থ কি?
Ans: ভূমি
53. প্রশ্ন: দুটি সন্নিহিত কোণের সমষ্টি দুই সমকোণ হলে একটিকে অপরটির কি বলে?
Ans:  সম্পূরক কোণ
54. প্রশ্ন: সম্পূরক কোণের মান কত?
Ans: ১৮০°
55. প্রশ্ন: কোন ত্রিভুজের তিনটি বাহুকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ তিনটির সমষ্টি
Ans:  ৩৬০ ডিগ্রী
56. প্রশ্ন: রম্বসের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে সমকোণে সমদ্বিকন্ডিত করলে তাদের অন্তর্ভুক্ত কোণ
Ans:  ৯০ ডিগ্রী
57. প্রশ্ন: একটি বর্গক্ষেত্রের এক বাহু অপর একটি বর্গক্ষেত্রের পরিসীমার সমান হলে , বর্গক্ষেত্র দু.টির কর্ণের অনুপাত কত?
Ans:  ৪:১
58. একটি পঞ্চভুজের সমষ্টি?
Ans: ৬ সমকোণ
59.একটি সুষম ষড়ভুজের অন্ত:কোণগুলোর সমষ্টি
Ans:  ৭২০ ডিগ্রি
60. বৃত্তের ব্যাস তিনগুন বৃদ্ধি পেলে ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পায়
Ans: ৯গুন
61.কোন ত্রিভুজের বাহুগুলোর লম্বদ্বিখন্ড যে বিন্দুতে ছেদ করে তাকে বলে
Ans:  অন্ত:কেন্দ্র
62.স্পর্শবিন্দুগামী ব্যাসার্ধ এবং স্পর্শকের অন্তর্ভুক্ত কোণ–
Ans: ৯০ ডিগ্রী
63.তিন কোণ দেওয়া থাকলে যে সকল ত্রিভুজ আঁকা যায় তাদের বলে
Ans:  সদৃশ ত্রিভুজ
64.ত্রিভুজের যে কোনো বাহুকে উভয়দিকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণদ্বয়ের সমষ্টি
Ans: দুই সমকোণ অপেক্ষা বৃহত্তম
65.কোন ত্রিভুজের একটি বাহু উভয় দিকে বর্ধিত করায় উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণগুলি সমান হলে , ত্রিভুজটি
Ans:  সমদ্বিবাহু
66. ২৫৩ ডিগ্রি কোণকে কী কোণ বলে ?
Ans:  প্রবৃদ্ধ কোণ
67.একটি সরলরেখার সাথে আর একটি রেখাংশ মিলিত হয়ে যে দু,টি সন্নিহিত কোণ উৎপন্ন হয় তাদের সমষ্টি
Ans: ১৮০ ডিগ্রি
68. একটি পঞ্চভুজের সমষ্টি?
Ans:  ৬ সমকোণ
69.একটি সুষম ষড়ভুজের অন্ত:কোণগুলোর সমষ্টি
Ans:  ৭২০ ডিগ্রি
70.বৃত্তের ব্যাস তিনগুন বৃদ্ধি পেলে ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পায়
Ans:  ৯গুন
71.কোন ত্রিভুজের বাহুগুলোর লম্বদ্বিখন্ড যে বিন্দুতে ছেদ করে তাকে বলে
Ans:  অন্ত:কেন্দ্র
72.স্পর্শবিন্দুগামী ব্যাসার্ধ এবং স্পর্শকের অন্তর্ভুক্ত কোণ–
Ans: ৯০ ডিগ্রী
73. জ্যা’ শব্দের অর্থ কি?
Ans: ভূমি
74.দুটি সন্নিহিত কোণের সমষ্টি দুই সমকোণ হলে একটিকে অপরটির কি বলে?
Ans: সম্পূরক কোণ
75. একটি সরলরেখার সাথে অপর একটি রেখাংশ মিলিত যে দুটি সন্নিহিত কোণ উৎপন্ন হয়, তাদের সমষ্টি হবে -
Ans: দুই সমকোণ(১৮০°)
76. দুটি পূরক কোণের সমষ্টি কত?
Ans: ৯০°
77. সম্পূরক কোণের মান কত?
Ans: ১৮০°
78. কোন ত্রিভুজের তিনটি বাহুকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ তিনটির সমষ্টি
Ans:  ৩৬০ ডিগ্রী
79.সমকোণী ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় যথাক্রমে ৩,৪ সেমি হলে, অতিভুজের মান কত?
Ans:  ৫ সে.মি
80.সামন্তরিকের বিপরীত কোণের অর্ন্তদ্বিখন্ডকদ্বয়
Ans: পরস্পর সমান্তরাল
81. একটি বর্গক্ষেত্রের এক বাহু অপর একটি বর্গক্ষেত্রের পরিসীমার সমান হলে , বর্গক্ষেত্র দু.টির কর্ণের অনুপাত কত?
Ans: ৪:১
82.রম্বসের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে সমকোণে সমদ্বিকন্ডিত করলে তাদের অন্তর্ভুক্ত কোণ
Ans:  ৯০ ডিগ্রী
বৃত্ত সম্পর্কিত তথ্য:
83. পূর্ণ বক্ররেখার দৈর্ঘ্য কে বলা হয়?
Ans: পরিধি
84. বৃত্তের পরিধির সূত্র
Ans: 2πr
85. পরিধির যেকোন অংশকে বলা হয়
Ans: চাপ
86. পরিধির যেকোন দুই বিন্দুর সংযোগ সরলরেখাকে বলা হয়
Ans: জ্যা( বৃত্তের ব্যাস হচ্ছে বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা)
87. বৃত্তের কেন্দ্রগামী সকল জ্যা-ই
Ans: ব্যাস
88. কেন্দ্র থেকে পরিধি পর্যন্ত দূরত্বকে বলা হয়
Ans: ব্যাসার্ধ
বৃত্ত সম্পর্কিত কিছু ধারণাঃ
89.একই সরলরেখায় অবস্থিত তিনটি বিন্দুর মধ্য দিয়ে কোন বৃত্ত আকা যায়না।
90.দুটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে ৩টি বৃত্ত আকা যায়।
91.একটি বৃত্তের যেকোন দুটি বিন্দুর সংযোজক রেখাকে জ্যা বলা হয়।
92.বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাতকে π বলে।
93.বৃত্তের কেন্দ্র থেকে কোন বিন্দুর দুরত্বকে ওই বৃত্তের ব্যাসার্ধ বলে।
94.বৃত্তের সমান সমান জ্যা কেন্দ্র থেকে সমদূরবর্তী।
95.বৃত্তের দুটি জ্যায়ের মধ্যে কেন্দ্রের নিকটতম জ্যাটি অপর জ্যা অপেক্ষা বড়।
96.বৃত্তের ব্যাসই বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা।
97.বৃত্তের যে কোন জ্যা এর লম্বদ্বিখণ্ডক কেন্দ্রগামী।
98.কোন বৃত্তের ৩টি সমান জ্যা একই বিন্দুতে ছেদ করলে ওই বিন্দুটি বৃত্তের কেন্দ্রে অবস্থিত হবে।
99.অর্ধবৃত্তস্থ কোন এক সমকোণ।
100.বৃত্ত সম্পর্কিত কিছু সূত্র:
101.বৃত্তের ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল =πr² ( যেখানে r বৃত্তের ব্যাসার্ধ)
102.গোলকের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল =4πr²
103.গোলকের আয়তন =4÷3(πr³)