✔️ করোনা শব্দের আভিধানিক অর্থ কি?
উঃ মাথার মুকুট
✔️ কোভিড-১৯ রোগটি প্রথম কোথায় ও কবে সনাক্ত করা হয়?
উঃ ৩১শে ডিসেম্বর ২০১৯ চীনের উহান নগরীতে রোগটি সনাক্ত করা হয়।
✔️ কোন দশকে করোনা ভাইরাসের সন্দেহ মেলে?
উঃ ১৯৩০
✔️ করোনা ভাইরাস কত সালে আবিষ্কার হয়?
উঃ ১৯৬০
✔️ করোনা ভাইরাস নিয়ে সতর্ককারী চিকিৎসকের নাম কি?
উঃ লি ওয়েনলিয়াং
✔️ লি ওয়েনলিয়াং কবে মারা যান?
উঃ ৬ ফেব্রুয়ারী,২০২০
✔️ বাংলাদেশে প্রথম কোভিড-১৯ রোগী সনাক্ত করা হয় কবে?
উঃ ৮ মার্চ, ২০২০
✔️ কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশে প্রথম মারা যায় কবে?
উঃ ১৮ মার্চ,২০২০
✔️ কোভিড-১৯ কে বৈশ্বিক মহামারী হিসেবে কবে কে ঘোষণা দেয়?
উঃ ১১ মার্চ,WHO
✔️ WHO কবে এই ভাইরাসের নাম দেন 2019-nCOV?
উঃ ৭ জানুয়ারি,২০২০
✔️ কোভিড-১৯ কবে নামকরণ করা হয়?
উঃ ১১ ফেব্রুয়ারি,২০২০
✔️ WHO, COVID-19 কবে PANDEMIC হিসেবে ঘোষণা করে?
উঃ ১১ মার্চ, ২০২০
✔️ COVID-19 রোগটির বহনকারী ভাইরাসটির নাম কি?
উঃ SARS-COV-2
✔️ বিজ্ঞানীরা কবে কোভিড-১৯ কে সার্স- করোনা ভাইরাস গোত্রের বলেন?
উঃ ৯জানুয়ারি,২০২০
✔️ সর্বপ্রথম বাংলাদেশ কোন জেলা লকডাউন ঘোষণা করা হয়?
উঃ মাদারীপুর
✔️ করোনা ভাইরাস সর্বপ্রথম ইউরোপের কোন দেশে ধরা পরে?
উঃ ফ্রান্স
✔️ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সর্বপ্রথম বাংলাদেশের কোন ডাক্তার মারা যান?
উঃ ড. মইনুদ্দিন
✔️ করোনাভাইরাস শনাক্তের পরীক্ষার জন্য নাক ও গলার লালার নমুনা সংগ্রহ করার বিশেষ কাঠির নাম কী?
উত্তরঃ সোয়াব স্টিক
✔️ করোনাভাইরাস শনাক্তের কিট বাংলাদেশেকে সরবরাহ করেছে?
উঃ WHO
✔️ WHO কবে বৈশ্বিক অবস্থা জাড়ি করে?
উঃ ৩০ জানুয়ারি,২০২০
✔️ করোনা ভাইরাসের ৭ম প্রজাতির নাম কি?
উঃ 2019 Novel Corona Virus
✔️ করোনাভাইরাস শনাক্তকরণে গণস্বাস্থ্যের তৈরি কিটের নাম কী?
উত্তরঃ জিআর কোভিড-১৯ ডট ব্লট
✔️ করোনা ভাইরাসে সংক্রমণের বিশ্বের প্রায় কয়টি দেশে সংক্রমণের বিস্তার করে?
উঃ ২০০টি
✔️ করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে সর্বপ্রথম কোন সাংবাদিক মারা যান?
উঃ হুমায়ুন কবির খোকন
✔️ আইইডিসিআর কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
উঃ ১৯৭৬
✔️ IEDCR- পূর্ণরুপ কী?
উঃ Institute of Epidemiology, Diseases Control and Research.
✔️ IEDCR এর সদর দপ্তর কোথায়?
উঃ মহাখালী, ঢাকা।
✔️ PPE এর পূর্নরুপ কি?
উঃ Personal protective Equipment.
✔️ সর্বপ্রথম বাংলাদেশের নাগরিক কোন দেশে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়?
উঃ সিঙ্গাপুর
বাজেট
✔৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা
✔ দেশের ৪৯ তম বাজেট
✔ প্রবৃদ্ধির হার ৮.২ শতাংশ
✔ বাজেট ঘাটতি ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা (জিডিপির প্রায় ৬ শতাংশ)
অর্থের উৎস
✔ এনবিআর থেকে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা
✔ কর বহির্ভুত আয় ৩৩ হাজার কোটি টাকা
✔ এনবিআর বহির্ভুত আয় ১৫ হাজার কোটি টাকা
✔ ব্যাংক থেকে ৮৫ হাজার কোটি টাকা (আগের দ্বিগুন)
✔ সঞ্চয়পত্র ও অন্যান্য মিলিয়ে ২৫ হাজার কোটি টাকা
✔ বিদেশি ঋণ থেকে ৭৬ হাজার কোটি টাকা
অর্থের ব্যয় খাত
(বাজেটের বেশির ভাগ অর্থই ব্যয় হবে)
✔ ভর্তুকি
✔ প্রণোদনা
✔ অবসর ভাতা
✔ প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের বেতন ভাতা
✔ দেশি বিদেশি সুদ ব্যয়
জিডিপি
✔ আকার ৩১ লাখ ৭১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা
✔ জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৮.২ শতাংশ
বাজেটে গুরুত্ব দেয়া খাত
(অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য অনুসারে)
✔ স্বাস্থ্যখাত
✔ কৃষি খাত
✔ খাদ্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনা
✔ কর্মসংস্থান খাত
করমুক্ত আয়সীমা
✔ পুরুষ ৩ লাখ টাকা
✔ মহিলা ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা
তথ্য সূত্রঃ প্রথম আলো
❑ সূক্ষ্মকোণ (Acute angle) : এক সমকোণ 90° Degree অপেক্ষা ছোট কোণকে সূক্ষকোণ বলে।
❑ সমকোণ (Right angle) : একটি সরল রেখার উপর অন্য একটি লম্ব টানলে এবং লম্বের দু’পাশে অবস্থিত ভূমি সংলগ্ন কোণ দুটি সমান হলে, প্রতিটি কোণকে সমকোণ বলে। এক সমকোণ= 90 Degree
❑ স্থূলকোণ (Obtuse angle) : এক সমকোণ অপেক্ষা বড় বিন্তু দুই সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণকে সথূলকোণ বলে।
❑ প্রবৃদ্ধকোণ (Reflex angle) : দুই সমকোণ অপেক্ষা বড় কিন্তু চার সমকোণ
অপেক্ষা ছোট কোণকে প্রবদ্ধ কোণ বলে। অর্থাৎ 360 > x 180 হলে x একটি প্রবৃদ্ধ
কোণ।
❑ সরলকোণ (Straight angle) : দু’টি সরল রেখাপরস্পর সম্পর্ণ বিপরীত দিকে গমন করলে রেখাটির দু’পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে সরলকোণ বলে। সরলকোণ
দুই সমকোণের সমান বা 180
❑ বিপ্রতীপকোণ (Vertically Opposite angle ) : দু’টি সরল রেখা পরস্পর ছেদ করলে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয় এদের যেকোণ একটিকেতার বিপরীত কোণের
বিপ্রতীপ কোণ বলে।
❑ সম্পূরককোণ(Supplementary angle ) : দু’টি কোণের সমষ্টি 180 Degree বা দুইসমকোণ হলে একটিকে অপরটির সম্পূরক কোণ বলে।
❑ পূরককোণ (Complementary angle) : দু’টি কোণের সমষ্টি এক সমকোণ বা 90 Degree হলে একটি কে অপরটির পূরক কোণ বলে।
❑ একাস্তরকোণ: দু’টি সমান্তরাল রেখাকে অপর একটি রেখা তির্যকভাবে ছেদ করলে ছেদক রেখার বিপরীত পাশে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে একান্তর কোণ বলে। একান্তর কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।
❑ অনুরূপকোণ: দু’টি সমান্তরাল সরল রেখাকে অপর একটি সরল রেখা ছেদ করলে ছেদকের একই পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তকে অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণগুলো পরস্পর সমান হয়।
❑ সন্নিহিতকোণ: যদি দু’টি কোণের একটি সাধারণ বাহু থাকে তবে একটি কোণের অপর কোণের সন্নিহিত কোণ বলে।
❑ ত্রিভূজ (Triangle): তিনটি সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে ত্রিভূজ বলে।
❑ সুক্ষ্মকোণীত্রিভূজ (Acute angle triangle ) : যে ত্রিভূজের তিনটি কোণই এক সমকোণ 90 Degree এর ছোট তাকে সূক্ষ্মকোণী ত্রিভূজ বলে।
❑ সুক্ষ্মকোণীত্রিভূজ (Obtuse angled triangle) : যে ত্রিভূজের একটি কোণ সথূলকোণ বা এক সমকোণ অপেক্ষা বড় তাকে সথূলকোণী ত্রিভূজ বলে। কোণ
ত্রিভূজের একের অধিক সথূলকোণ থাকতে পারে না।
❑ সমকোণী ত্রিভূজ (Right angled triangle) : যে ত্রিভূজের একটি কোণ সমকোণ
তাকে সমকোণী ত্রিভূজ বলে। কোন ত্রিভূজে একটির অধিক সমকোণ থাকতে পারে না। সমকোণী ত্রিভূজের সমকোণের বিপরীত বাহুকে অতিভূজ এবং সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয়ের একটিকে ভূমি এবং অপরটিকে লম্ব বলা হয়।
❑ লম্বকেন্দ্র:
ত্রিভুজের তিনটি শীর্ষ থেকে বিপরীত বাহুগুলির উপর তিনটি লম্ব সমবিন্দুগামী, এবং বিন্দুটির নাম লম্বকেন্দ্র(orthocenter)❑ পরিবৃত্ত: তিনটি শীর্ষবিন্দু যোগ করে যেমন একটিমাত্র ত্রিভুজ হয় তেমনি তিনটি বিন্দু (শীর্ষ)গামী বৃত্তও একটিই, এর নাম পরিবৃত্ত।
❑ পরিকেন্দ্র: পরিবৃত্তের কেন্দ্র (যে বিন্দু ত্রিভুজের শীর্ষত্রয় থেকে সমদূরত্বে স্থিত)।
❑ চতুর্ভুজ: চারটি রেখাংশ দিয়ে সীমাবদ্ধ সরলরৈখিক ক্ষেত্রের সীমারেখাকে চতুর্ভুজ বলে।
বিকল্প সংজ্ঞা: চারটি রেখাংশ দিয়ে আবদ্ধ চিত্রকে চতুর্ভুজ বলে।চিত্রে কখগঘ একটি চতুর্ভুজ।
❑ কর্ণঃ চতুর্ভুজের বিপরীত শীর্ষ বিন্দুগুলোর দিয়ে তৈরি রেখাংশকে কর্ণ বলে। চতুর্ভুজের কর্ণদ্বয়ের সমষ্টি তার পরিসীমার চেয়ে কম।
❑ চতুর্ভুজের বৈশিষ্ট্যঃ চারটি বাহু, চারটি কোন, অন্তর্বর্তী চারটি কোনের সমষ্টি ৩৬০°।
❑ সামান্তরিক: যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল এবং বিপরীত কোণগুলো সমান (কিন্তু কোণ গুলো সমকোন নয়) , তাকে সামান্তরিক বলে।
❑ আয়ত: যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল এবং প্রতিটি কোণ সমকোণ, তাকে আয়ত বলে।
❑ বর্গক্ষেত্র: বর্গক্ষেত্র বলতে ৪টি সমান বাহু বা ভূজ বিশিষ্ট বহুভূজ, তথা চতুর্ভূজকে বোঝায়, যার প্রত্যেকটি অন্তঃস্থ কোণ এক সমকোণ বা নব্বই ডিগ্রীর সমান।
❑ রম্বসঃ রম্বস এক ধরনের সামান্তরিক যার সবগুলি বাহু সমান কিন্তু কোণ গুলো সমকোন নয়।
❑ ট্রাপিজিয়ামঃ যে চতুর্ভুজ এর দুইটি বাহু সমান্তরাল কিন্তু অসমান।
❑ বহুভুজ:
(কারনঃ সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ) বহুভুজ নয়
(কারনঃ বক্র রেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ) বহুভুজ নয়
(কারনঃ সীমাবদ্ধ নয়)
যদি বহুভুজের সবগুলি বাহু ও কোণ সমান হয়, তবে সেটিকে সুষম বহুভুজ বলে।
বিপ্রতীপ কোণঃ কোন কোণের বাহুদ্বয়ের বিপরীত রশ্মি যে কোণ তৈরি করে, তা ঐ কোণের বিপ্রতীপ কোণ বলে ।
❑ গোলকঃ দুইটি পরস্পর বিপরীত রশ্মি তাদের সাধারণ প্রান্ত বিন্দুতে যে কোণ উৎপন্ন করে, তাকে সরল কোণ বলে ।
❑ প্রবৃদ্ধকোণঃ দুই সমকোণ থেকে বড় কিন্তু চার সমকোণ থেকে ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধকোণ বলে ।
❑ সমান্তরাল রেখাঃ একই সমতলে অবস্থিত দুটি সরল রেখা একে অপরকে ছেদ না করলে, তাদেরকে সমান্তরাল সরল রেখা বলে ।
❑ ছেদকঃ যে সরলরেখা দুই বা ততোধিক সরলরেখাকে ছেদ করে, তাকে ছেদক বলে ।
❑ অন্তঃকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের কোণত্রয়ের সমদ্বিখন্ডকগুলো সমবিন্দু ।ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের অন্তঃকেন্দ্র।
❑ পরিকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের বাহুত্রয়ের লম্বদ্বিখন্ডকত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের পরিকেন্দ্র।
❑ ভরকেন্দ্রঃ ত্রিভুজের কোণ একটি শীর্ষবিন্দু এবং তার বিপরীত বাহুর মধ্যবিন্দুর সংযোজক সরলরেখাকে মধ্যমা বলে। ত্রিভুজের মধ্যমাত্রয় সমবিন্দু । ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের ভরকেন্দ্র।
❑ লম্ববিন্দুঃ ত্রিভুজের শীর্ষত্রয় হতে বিপরীত বাহুর উপর অঙ্কিত লম্বত্রয় সমবিন্দু। ত্রই বিন্দু ত্রিভুজের লম্ববিন্দু।
❑ সর্বসমঃ দুইটি ক্ষেত্র সর্বসম হবে যদি একটি ক্ষেত্র অন্যটির সাথে সর্বতোভাবে মিলে যায় । সর্বসম বলতে আকার ও আকৃতি সমান বুঝায় ।
❑ বর্গঃ আয়তক্ষেত্রের দুটি সন্নিহিত বাহু সমান হলে তাকে বর্গ বলে ।
❑ স্পর্শকঃ একটি বৃত্ত ও একটি সরলরেখার যদি একটি ও কেবল ছেদবিন্দু থাকে তবে রেখাটিকে বৃত্তটির একটি স্পর্শক বলা হয় ।
❑ সাধারণ স্পর্শকঃ একটি সরলরেখার যদি দুইটি বৃত্তের স্পর্শক হয়, তবে বৃত্ত দুইটির একটি সাধারণ স্পর্শক বলা হয় ।
❑ আয়তিক ঘনবস্তুঃ তিন জোড়া সমান্তরাল আয়তাকার সমতল বা পৃষ্ট দ্বারা আবদ্ধ ঘনবস্তুকে আয়তিক ঘনবস্তু বলে ।
❑ ঘনকঃ আয়তাকার ঘনবস্তুর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা সমান হলে, তাকে ঘনক বলে ।
❑ কোণকঃ কোন সমকোণী ত্রিভুজে সমকোণ সংলগ্ন যে কোন একটি বাহুকে স্থির রেখে ঐ বাহুর চতুর্দিকে ত্রিভুজটিকে ঘুরালে যে ঘনবস্তু উৎপন্ন হয় তাকে সমবৃত্তভুমিক কোণক বলে ।
❑ সিলিন্ডার বা বেলুনঃএকটি আয়তক্ষেত্রের যে কোন একটি বাহুকে স্থির রেখে ঐ বাহুর চতুর্দিকে আয়তক্ষেত্রটিকে ঘুরালে যে ঘনবস্তু উৎপন্ন হয় তাকে সমবৃত্তভুমিক বেলুন বলে ।
জাতিসংঘের মোট অফিসিয়াল ভাষা ৬ টি -
আ-আরবি
ই-ইংরেজি
মা-মান্দারিন
স-স্প্যানিশ
রু-রুশ
ফ-ফরাসি
অর্থাৎ,উল্লিখিত
এ ৬ টি ভাষা হচ্ছে জাতিসংঘের মোট অফিসিয়াল ভাষা।
বিশেষভাবে মনে রাখতে হবে "ইংরেজি ও ফরাসি" হচ্ছে জাতিসংঘের কার্যকর ভাষা এবং "আরবি,ইংরেজি,ফরাসি" OIC-এর official language
জাতিসংঘের মোট স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্র ৫ টা দেশ।
U-UK,USA
F-Frince
R-Russia
C-China
অর্থাৎ,উল্লিখিত এ ৫ টা দেশ হচ্ছে জাতিসংঘের স্থায়ী সদস্য দেশ।
G-7 ভুক্ত দেশ ৭ টা
আ-আমেরিকা
ই-ইটালি,ইংল্যান্ড
জ-জাপান,জার্মানি
কা-কানাডা
ফ্রি-ফ্রান্স
বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক জোট কোনটি? উত্তর: EU
সহজে মুখস্থ রাখবেন এভাবে—Economic Union
অর্থাৎ,বাংলায় এর অর্থ হবে, "অর্থনৈতিক জোট";আর এর সংক্ষিপ্ত রূপ "EU" মানে বড় অর্থনৈতিক জোট European union যা সহজে মনে থাকবে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক জোট কোনটি? উত্তর: WTO
উপজাতিদের_আবাসস্থল
মারমা= বা-বান্দরবান,ক-
কক্সবাজার,পটু-পটুয়াখালি।
অর্থাৎ, মারমারা, বান্দরবান,কক্সবাজার ও পটুয়াখালি বাস করে।
ম-ময়মনসিংহ,নে-নেত্রকোনা;হয় - হাজং
আর হাজংরা, ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা বাস করে।
ওরা=ওঁরাও
ব-বান্দরবান, র-রংপুর
অর্থাৎ, ওঁরাওরা বান্দরবান ও রংপুরে বাস করে।
বান্দর-বান্দরবা
ন
পোলারা(রা)-ত্রিপুরা
মা-চাকমা
রা-রাঙ্গামাটি
খা-খাগড়াছড়ি
অর্থাৎ, ত্রিপুরা ও চাকমারা,বান্দরবান,রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি বাস করে।
✔️ পাট রপ্তানিতে বিশ্বে– ১ম
✔️ ইলিশ উৎপাদনে বিশ্বে – ১ম
✔️ পাট উৎপাদনে বিশ্বে– ২য়
✔️ তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে– ২য়
✔️ সবজি উৎপাদনে বিশ্বে– ৩য়
✔️ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে বিশ্বে– ৩য়
✔️ মাছ উৎপাদনে বিশ্বে– ৪র্থ
✔️ ছাগল উৎপাদনে বিশ্বে– ৪র্থ
✔️ চাল উৎপাদনে বিশ্বে– ৪র্থ
✔️ আলু উৎপাদনে বিশ্বে– ৬ষ্ঠ
✔️ ক্রিকেটে বিশ্বে–৭ম
✔️ আম উৎপাদনে বিশ্বে–৭ম
✔️ জনশক্তিতে বিশ্বে– ৮ম
✔️ বাইসাইকেল রপ্তানিতে বিশ্বে– ৮ম
✔️ আউট সোর্সিংয়ে বিশ্বে– ৮ম
✔️ বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ক্ষেত্রে বিশ্বে– ৮ম
✔️ পেয়ারা উৎপাদনে বিশ্বে– ৮ম
✔️ মৌসুমি ফল উৎপাদনে বিশ্বে– ১০ম স্থানে
✔️ বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতি বিশ্বে– ৪১ নম্বরে রয়েছে
✔️ ব্রিটেনের অর্থনৈতিক গবেষণা সংস্থা 'সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চ'-এর ধারনা ২০৩৫ সাল নাগাদ "বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতি" হবে– বাংলাদেশ
0 Comments