৪১তম বিসিএস প্রিলি প্রস্তুতি (নবম-দশম শ্রেণি ভূগোল ও পরিবেশ) │বিসিএস প্রিলিমিনারির জন্য বাছাইকৃত গুরুপ্তপুর্ন এমসিকিউ উপযোগী প্রশ্ন
ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এই টপিক থেকে সাধারণত ৮-১০টি প্রশ্ন আসে
নবম দশম শ্রেণি
ভূগোল ও পরিবেশ
দশম অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের ভৌগোলিক রিবরণ
১.১. বাংলাদেশের সর্বমোট সীমারেখা—৪৭১১ কি.মি।ভূগোল ও পরিবেশ
দশম অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের ভৌগোলিক রিবরণ
১.০২. বাংলাদেশ-ভারতের সীমারেখা—৩৭১৫ কি.মি। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
(বিজিবি)’র তথ্য মতে, ৪১৫৬ কিলোমিটার।
১.০৩. পদ্মা ও মেঘনা নদী মিলিত হয়েছে – চাঁদপুরে।
১.০৪. পদ্মার প্রধান শাখানদী হলো—কুমার, মাথাভাঙ্গা, গড়াই, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ ইত্যাদি।
১.০৫. পদ্মার উপনদী হলো—পুনর্ভবা, নাগর, পাগলা, কুলিক, ট্যাংগন, মহানন্দা ইত্যাদি।
১.০৬. ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি হয়েছে—হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবর হতে।
১.০৭. ব্রহ্মপুত্র নদের শাখানদী হলো—বংশী ও শীতালক্ষা।
১.০৮. ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান উপনদী হলো—তিস্তা ও ধরলা।
১.০৯. সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু জায়গা – দিনাজপুর। উচ্চতা-৩৭.৫০ মিটার।
১.১০. বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা প্রায় –৭০০ টি।
১.১১. বাংলাদেশের নদীসমূহের মোট দৈর্ঘ্য হলো প্রায় - ২২,১৫৫ কিলোমিটার।
১.১২. পদ্মা নদীর উৎপত্তি হয়েছে –হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে।
১.১৩. বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম ককে ২৬⁰ ৩৮' উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে অবস্থিত।
১.১৪. বাংলাদেশ ৮৮⁰ ০১′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯২⁰ ৪১′ পূর্ব দ্রাঘিমারেখার মধ্যে অবস্থিত। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
১.১৫. ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই ভারতের সাথে ছিটমহল বিনিময়ের ফলে এদেশের সাথে ১০,০৪১ একর জমি যোগ হয়।
১.১৬. বাংলাদেশের টেরিটোরিয়াল বা রাজনৈতিক সমুদ্রসীম – ১২ নটিক্যাল মাইল।
১.১৭. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা বা Exclusive Economic Zone – ২০০ নটিক্যাল মাইল। [৩৭ তম বিসিএস]
১.১৮. বাংলাদেশের উপকূলীয় ভূখণ্ড সমুদ্রে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল পর্য্ন্ত যার ভৌগোলিক নাম মহীসোপান।।
১.১৯. বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সীমারেখা—২৮০ কি.মি.।(বিজিবি)’র তথ্য মতে, ২৭১ কিলোমিটার।
১.২০. ভূপ্রকৃতির ভিক্তিতে বাংলাদেশকে – ৩ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
১.২১. টারশিয়ারি যুগের পাহাড় সমূহকে –২ ভাগে ভাগ করা যায়।
১.২২. বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বের পাহাড়গুলোর গড় উচ্চতা – ৬১০ মিটার।
১.২৩. বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ –তাজিনডং(বিজয়) উচ্চতা ১২৩১ মিটার। এটি বান্দরবনে অবস্থিত।
১.২৪. বাংলাদেশের প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ –২৫০০০ বছরের পুরোনো।
১.২৫. বরেন্দ্রভূমি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। মাটি ধূসর ও লাল। আয়তন ৯৩২০ বর্গ কি. মি.।
১.২৬. বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমির আয়তন — ১, ২৪, ২৬৬ বর্গ কি. মি.।
১.২৭. বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমিকে -- ৫ টি ভাগে ভাগ করা যায়।।
১.২৮. পদ্মা নদী যমুনা নদীরসাথে মিলিত হয়েছে – দৌলতদিয়ার কছে।
১.২৯. ময়মনসিংহ জেলার দেওয়ানগঞ্জের কাছে ব্রহ্মপুত্রের শাখা যমুনা নদী নামে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়।
১.৩০. শীতলতম স্থান- শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
১.৩১. সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত- লালাখাল, জৈন্তাপুর, সিলেট
১.৩২. সর্বনিম্ম বৃষ্টিপাত- লালপুর, নাটোর
১.৩৩. মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য—৩৩০ কি.মি।
১.৩৪. বাংলাদেশের চিরযৌবনা নদী –মেঘনা।
১.৩৫. কর্ণফুলীর প্রধান উপনদী হলো—কাসালং, হালদা ও বোয়ালখালী।
১.৩৬. বাংলাদেশের উষ্ণতম মাস -- এপ্রিল।
১.৩৭. বাংলাদেশের গড় তাপমাত্রা –২৬.০১⁰ সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ২০৩ সেন্টিমিটর।
১.৩৮. ইষ্ণতম স্থান- লালপুর, নাটোর [৩৬ ৩ম বিসিএস]
১.৩৯. যমুনার প্রধান উপনদী হলো – করতোয়া ও আত্রাই।
১.৪০. যমুনার শাখানদী হলো –ধলেশ্বরী। আবার ধলেশ্বরী নদীর শাখানদী হলো—বুড়িগঙ্গা।
১.৪১. বাংলাদেশের বৃহত্তম, প্রশস্ততম ও দীর্ঘতম নদী মেঘনা।
১.৪২. মেঘনার উপনদী হলো—মনু, বাউলাউ, তিতাস, গোমতী।
১.৪৩. আসাসের বরাক নদী সুরমা ও কুশিয়ারা নামে বাংলাদেশের সিলেট জেলায় পরবেশ করেছে।
১.৪৪. কর্ণফুলী নদী আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
নবম দশম শ্রেণি
ভূগোল ও পরিবেশ
চতুর্দশ অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ
১.৪৫. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা জারি করা হয়—১৯ জানুয়ারি ২০১৫ সালে।ভূগোল ও পরিবেশ
চতুর্দশ অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ
১.৪৬. বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা—৭০০ টি।
১.৪৭. ভারতে উৎপত্তি এরকম বাংলাদেশী নদী—৫৪ টি।
১.৪৮. দূর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য –৩ টি।।
১.৪৯. এ নীতিমালা অনুযায়ী সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—১১টি।
১.৫০. বাংলাদেশের দুর্যোগ প্রস্তুত কেন্দ্রের অপর নাম—বিডিপিসি।
১.৫১. ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়—স্থান অনুসারে।
১.৫২. এদেশে নদী ভাঙন দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত লোকের সংখ্যা—১.৫ মিলিয়ন।
১.৫৩. ভূমিকম্পের তীব্রত সম্পর্কে জানা যায়—রিখটার স্কেল দিয়ে।
১.৫৪. বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল—উত্তর-উত্তর পূর্বাঞ্চল।
১.৫৫. বাংলাদেশে দুর্যোগের কারণ—ভৌগোলিক অবস্থান।
১.৫৬. পার্বত্য এলাকায় দেখা দেয়—আকস্মিক বন্যা।
১.৫৭. জোয়ার-ভাটা জনিত বন্যার পানির উচ্চতা—৩-৬ মিটার।
১.৫৮. স্পারসো আবহাওয়া অধিদপ্তরকে সাহায্য করে—ভূ-উপগ্রহের মাধ্যমে।
১.৫৯. স্পারসো গবেষণা করে—মহাকাশ।
১.৬০. এ নীতিমালা অনুযায়ী নদী বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—৪টি ।
১.৬১. প্রধান তিনটি নদী দ্বারা মোট অববাহিত এলাকা—১৫,৫৪,০০০ বর্গ কি. মি।
১.৬২. বাংলাদেশের খরা প্রবণ এলাকা - উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
১.৬৩. ভূমিকম্পের সাথে—সুনামির আশংকা থাকে।
১.৬৪. ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পের সাথে –সুনামি হয়।
১.৬৫.সুনামির কারণ—সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প। [৩৬ তম বিসিএস]
১.৬৬. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন পাশ হয়—২০১২ সালে।
অষ্টম শ্রেণি
সমাজ বোর্ড বইঃ বাংলাদেশের দুর্যোগ
২.৬৭. ‘সুনামি’ শব্দটি—জাপানি। এর অর্থ সমুদ্রতীরের ঢেউ।সমাজ বোর্ড বইঃ বাংলাদেশের দুর্যোগ
২.৬৮. সিএফসি এর পূর্ণরূপ - ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন। আর এইচসিএফসি এর পূর্ণরূপ হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
২.৬৯. ওজোনস্থর বায়ুমণ্ডলে ২০ কি মি পর্যন্ত বিস্তৃত।
২.৭০. দুর্যোগ মূলত—দুই প্রকার।
২.৭১. বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্থর ক্ষয়কারী গ্যাসের নাম—হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
২.৭২. গ্রিন হাউজ গ্যাস হলো—বায়ুমণ্ডলের কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড ও সিএফসি।
২.৭৩. প্রখর সূর্যের তাপে তাপমাত্রা অধিক পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বনে যে অগ্নিকাণ্ড হয় তাকে বলে –দাবানল।
২.৭৪. ভূ-পৃষ্ঠ থেকে বায়ুমণ্ডলের নিকটবর্তী স্তর হলো –ট্রপোস্পিয়ার।
২.৭৫. বাংলাদেশের খরাপ্রবণ অঞ্চল—উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
২.৭৬. সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ট্রপোস্ফিয়ারের গড় উচ্চতা—১২ কি মি।।
২.৭৭. পরিবেশ দূষণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ—বন উজাড়করণ।
২.৭৮. জাপানে ভয়াবহ সুনামি হয়—২০১১ সালে।
২.৭৯. বায়ুর মূল উপাদান হলো—নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন।
২.৮০. ৫ নং বিপদ সংকেত শোনার পরে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে হব।
২.৮১. পৃথিবীর ফুসফুস হলো—সমুদ্র।
২.৮২. দুর্যোগের ক্ষতি মূল্যায়ন করা হয়—পুনর্বাসন পর্যায়ে।
২.৮৩. বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত—২০৩ সেন্টিমিটার।
২.৮৪. সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়—সিলেটের লালখানে।
২.৮৫. সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয়—নাটোরের লালপুরে।
২.৮৬. বাংলাদেশে কালবৈশাখির ঝড় হয়—প্রাক –মৌসুমী বায়ু ঋতুতে।
২.৮৭. মানবসৃষ্ট গ্যাস - সিএফসি।
২.৮৮. সুনামি একটি - প্রাকৃতিক দুর্যোগ
২.৮৯. ওজোন স্তরের ব্যপ্তি - ২০ কি.মি।
২.৯০. বায়ুমণ্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধির প্রধান কারণ - বৃক্ষ নিধন।
২.৯১. ভূমি ধসের প্রধান কারণ - প্রচুর বৃষ্টিপাত।
২.৯২. বায়ুর মূল উপাদান - নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন।
২.৯৩. লিফট ব্যবহার করা উচিত নয় – ভূমিকম্পের সময়।
২.৯৪. সমুদ্র তলদেশে প্রচণ্ড ভূমিকম্প ও অগ্ন্যুৎপাতের ফলে - সুনামির সৃষ্টি হয়।
২.৯৫. সমুদ্রের পানির উচ্চতা বেড়েA গেলে - উপকূলীয় অঞ্চল প্লাবিত হবে।
২.৯৬. ভূ-পৃষ্ঠের নিকটতম বায়ুর স্তর - ট্রপোস্ফিয়ার।
এইচ এস সি
ভূগোল ২য় পত্র
চতুর্থ অধ্যায়ঃ কৃষি
৩.৯৭. বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল—মার্চ-মে।ভূগোল ২য় পত্র
চতুর্থ অধ্যায়ঃ কৃষি
৩.৯৮. বাংলাদেশে বর্ষাকাল—জুন-অক্টোবর।
৩.৯৯. বাংলাদেশে শীতকাল—নভেম্বর ফেব্রুয়ারি।
৩.১০০. ধান উৎাদনে প্রথম জেলা—রংপুর।
৩.১০১. বন গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত—চট্টগ্রামে। ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
৩.১০২. বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (BADC) প্রতিষ্ঠিত হয়—১৯৬১ সালে।
৩.১০৩. বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় - বোরো ধান। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
৩.১০৪. ‘অগ্নিশ্বর’ উন্নত জাতের - কলা। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
৩.১০৫. BADC এর পূর্ণরূপ Bangladesh Agricultural Development Corporation
৩.১০৬. প্রধান বীজ উৎপাদনকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান - BADC [৩৭ ৩ম বিসিএস]
৩.১০৭. বর্তমানে বাংলাদেশে সুস্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যায় –তিনটি ঋতুকে। গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীতকাল।
৩.১০৮. চা চাষের জন্য উপযুক্ত বৃষ্টিপাত হলো—১৫০-২০০ সে. মি।
৩.১০৯. বাংলাদেশে চা বাগান রয়েছে—১৬৬ টি।
৩.১১০. ধান চাষের জন্য অধিক উপযোগী—নদী উপত্যাকার পলিমাটি।
৩.১১১. বাংলাদেশে একমাত্র সমতল ভূমিতে চা চাষ হয়—পঞ্চগড়ে।
৩.১১২. বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARI) আত্মপ্রকাশ করে—১৯৭৬ সালে।
৩.১১৩. বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে—৪ টি।
৩.১১৪. ধান চাষের অনুকূল তাপমাত্রা—১৬-৩০ ডিগ্রি সে.।
৩.১১৫. আলুর একটি উন্নত জাতের নাম - ডায়মন্ড। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
৩.১১৬. চা উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা হলো—১৫.০৫ ডিগ্রি সে.।
৩.১১৭. বাংলাদেশের কৃষির স্বর্ণযুগ বলা হয়—৮০ এর দশককে।
এইচ এস সি
ভূগোল ১ম পত্র
চতুর্থ অধ্যায়ঃ বায়ুমণ্ডল ও বায়ু দূষণ
৩.১১৮. সবচেয়ে কম দূষণ সৃষ্টিকারী জ্বালানি হলো—প্রাকৃতিক গ্যাস।ভূগোল ১ম পত্র
চতুর্থ অধ্যায়ঃ বায়ুমণ্ডল ও বায়ু দূষণ
৩.১১৯. বায়ুদূষণ প্রতিরোধে সরকার ‘পরিবেশ সংরক্ষণ আইন’ তৈরি করেছেন -- ১৯৯৫ সালে।
৩.১২০. ওজোনস্থর বিনষ্টকারী পদার্থগুলোর নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বাক্ষরিত প্রোটোকল—ধরিত্রী সম্মেলন-১৯৯২।
৩.১২১. Hazard বা আপদ বলতে কোনো এক আকস্মিক ও চরম প্রাকৃতিক সৃষ্ট ঘটনাকে বোঝায়।
৩.১২২. সালফার-ডাই-অক্সাইড বায়েুতে বেশি হলে গাছের পাতা শুকিয়ে যায়।
৩.১২৩. নাইট্রোজেনের অক্সাইড ও ক্লোরোইড ফসল উৎপাদন হ্রাস করে।
৩.১২৪. যানবাহন থেকে নির্গত গ্যাসীয় পদার্থের মধ্যে কার্বন-ডাই-অক্সাইড প্রধান।
৩.১২৫. সমুদ্র সমতল থেকে বায়ুমণ্ডলের ঊর্ধসীমা
– ১০, ০০০ কি. মি.।
৩.১২৬. বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতার হ্রাস-বৃদ্ধির দিকে লক্ষ রেখ বায়ুমণ্ডলকে - পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-ক. ট্রপোস্ফিয়ার খ. স্ট্রাটোস্ফিয়ার গ. থার্মোস্ফিয়ার ঘ. এক্সোস্ফিয়ার ঙ. ম্যাগনেটোস্ফিয়ার।
৩.১২৭. ট্রপোস্ফিয়ার ভূপৃষ্ঠের সংলগ্নে অবস্থিত। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৮ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে এটি।
৩.১২৮. ট্রপোস্ফিয়ার মানুষের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় স্থর।
৩.১২৯. বায়ু দূষনের ফলে ক্যান্সার, নিউমোনিয়া, জন্ডিস সহ নানান রোগ হচ্ছে।
৩.১৩০. ডিজেল পোড়ালে তৈরি হয়—সালফার ডাই অক্সাইড।
৩.১৩১. পেট্রোল, অকটেন ও সিএনজি পোড়ালে তৈরি হয়—কার্বন ডাই অক্সাইড।
৩.১৩২. ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্ব সীমায় অবস্থিত সরুস্থরকে ট্রপোপজ বলে। এখান থেকে বিমান চলাচল করে।
৩.১৩৩. স্ট্রাটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের দ্বিতীয় স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপরের দিকে ৮০ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে।
৩.১৩৪. থার্মোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের তৃতীয় স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপরের দিকে ৬৪০ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে।
৩.১৩৫. এক্সোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের চতুর্থ স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে ৬৪০ কি. মি. এর ঊর্ধ্বে অর্থাৎ থার্মোস্ফিয়ারের উপরে।
৩.১৩৬. ম্যাগনেটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের পঞ্চম স্থর। এই স্থরটি হলো চৌম্বকীয় স্থর। যা সর্বশেষে অবস্থিত।
৩.১৩৭. তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গত সূক্ষ ধূলিকণা
– ক্যান্সার রোগ সৃষ্ঠি করে।
৩.১৩৮. কার্বন মনোক্সাইড উদ্ভিদের নাইট্রোজেন সংবন্ধন প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটায়।
৩.১৩৯. সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে -- ওজন গ্যাস।
৩.১৪০. ওজোনস্থরকে ধ্বংস করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড।
৩.১৪১. গ্লোবল ওয়ার্মিং এ মুখ্য ভূমিকা পালন করে -- CO2।
৩.১৪২. বায়ুদূষণ অন্যতম প্রাকৃতিক Hazard বা আপদ যার ফলে বিশ্বময় উষ্ণায়নের সৃষ্টি হচ্ছে।
এইচ এস সি
ভূগোল ১ম পত্র
অষ্টম অধ্যায়ঃ সমুদ্রস্রোত ও জোয়ার-ভাটা
৩.১৪৩. গত ১০০ বছরে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে—১০-২৫ সে. মি।ভূগোল ১ম পত্র
অষ্টম অধ্যায়ঃ সমুদ্রস্রোত ও জোয়ার-ভাটা
৩.১৪৪. বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে—মানুষের।
৩.১৪৫. বিশ্ব উষ্ণায়নে ক্লোরোফ্লেরো কার্বনের অবদান—১৪%।
৩.১৪৬. জোয়ার ভাটার স্থিতিকাল—৬ ঘণ্টা।
৩.১৪৭. পৃথিবী নিজ কক্ষপথে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করছে—১৬১০ কি. মি বেগে।
৩.১৪৮. চাঁদ ও সূর্য সমকোণে অবস্থান করে পৃথিবীকে আকর্ষণ করে—৮ মী তিথিতে।
৩.১৪৯. সূর্য চন্দ্র অপেক্ষা বড়—দুই কোটি ষাট লক্ষ গুণ।
৩.১৫০. চাঁদ ও সূর্যের জোয়ার উৎপন্ন করার ক্ষমতার অনুপাত—চাঁদ : সূর্য = ১১ : ৫।
৩.১৫১. চাঁদের আকর্ষণ শক্তির কার্যকারিতা সবচেয়ে বেশি—জলভাগে।
৩.১৫২. অষ্টমী তিথিতে সংঘটিত হয়—মরা কটাল।
৩.১৫৩. প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় –চাঁদ ও পৃথিবীর আকর্ষণে।
৩.১৫৪. একই স্থানে প্রতিদিন জোয়ার ভাটা হয়—৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর পর।
৩.১৫৬. কেনো একটি স্থানে প্রতিদিন জোয়ার ভাটা হয়—দুইবার।
৩.১৫৭. গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলেবরফ গলে গেলে লাভবান হবে—পৃথিবরি প্রায় অর্ধেক অংশ।
৩.১৫৮. গ্রিন হাউজ –একধরনের কাচের ঘর।
৩.১৫৯. বাংলাদেশের জনগণের উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে—সমুদ্রের জলস্থর বৃদ্ধি।
৩.১৬০. বিশ্বব্যাংক জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলায় বাংলাদেশকে সাহায্য প্রদান করবে—৩০%।
৩.১৬১. পৃথিবীর উপর সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ –চাঁদের ।
৩.১৬২. সূর্যেরকিরণ সমুদ্র তলশে প্রবেশ করতে পারে—২১০ মিটার।
৩.১৬৩. চাঁদ ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে শক্তিশালী মুখ্য জোয়ার হয়—অমাবস্যায়।
৩.১৬৪. একটি মুখ্য জোয়ার এবং একটি গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান—১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
৩.১৬৫. সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান—দশম।
৩.১৬৬. ৫০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের উপকূলবর্তী এলাকা প্লাবিত হবে যদি—সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা ৩ ফুট বৃদ্ধি পায়।
এইচ এস সি
ভূগোল ২য় পত্র
দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ জনসংখ্যা
১৬৭. সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি –সিলেট বিভাগে।ভূগোল ২য় পত্র
দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ জনসংখ্যা
১৬৮. সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে কম –বরিশাল বিভাগে।
১৬৯. বাংলাদেশিদের গড় আয়ু - ৭০.৯ বছর। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৭০. বাংলাদেশে জনসংখ্যা সমস্য সমাধানের উপায় –অর্থনৈতিক উন্নয়ন।
১৭১. সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে খানা/Household প্রতি জনসংখ্যা - ৪.৪ জন। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৭২. জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি—ঢাকায়। (প্রতি বর্গ কি. মিটারে ১৫২১ জন)
১৭৩. বাংলাদেশে নগরায়নের হার—২৩.৩০%।
১৭৪. সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে খানা / পরিবার সংখ্য—৩, ২১, ৭৩, ৬৩০ টি।
১৭৫. সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা—১৪ কেটি ৯৭ লক্ষ ৭২ হাজার ৩৬৪ জন।
১৭৬. বিশ্বের মধ্যে জনসংখ্যায় বাংলাদেশ –অষ্টম দেশ। [৩৫ ৩ম বিসিএস]
১৭৭. জন্মহার বেশি হয়—গ্রামে।
১৭৮. সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার - ১.৩৭%।
১৭৯. বাংলাদেশে পরনির্ভরশীলতার পরিমাণ—প্রায় অর্ধেক।
১৮০. সাক্ষরতার হার সবচেয়ে বেশি – বরিশাল বিভাগে। (৫৬.৮%) [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৮১. সাক্ষরতার হার সবচেয়ে কম—সিলেটে বিভাগে। (৪৫%)
১৮২. বাংলাদেশের আদমশুমারি পরিচালনা করে—বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
১৮৩. স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি হয়—১৯৭৪ সালে। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
১৮৪. বাংলাদেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব কম –বরিশাল বিভাগে।
১৮৫. বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব—১০১৫ জন।
১৮৬. সাধারণত আদমশুমারি হয়—১০ বছর পরপর।
১৮৭. প্রথম জাতীয় জনসংখ্যা নীতি প্রণয়ন করা হয়—১৯৭৬ সালে
১৮৮. বাংলাদেশে নারী-পুরুষের অনুপাত—১০০ : ১০০.৩। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৮৯. সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের স্বাক্ষরতার হার—৫১.৮%।